হাউ টু স্যাটিসফাই অ্যা ওম্যান
একটি জরিপে অংশ নেওয়া ৪৮৬ জন নারীদের মধ্যে থেকে ৩১০ জন জানিয়েছেন, পার্টনারের সাথে সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স চলাকালীন তাদেরকে সবসময় মিথ্যা মিথ্যা উত্তেজিত হওয়ার ভান করতে হয়। বাকি ১২৪ জন নারীর উত্তর ছিল, সবসময় না হলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তারা উত্তেজিত অনুভবই করেন না, তবুও উত্তেজিত হওয়ার অভিনয় করেন। অবশিষ্ট ৫২ জন জানিয়েছেন, সবসময় না, তবে মাঝেমধ্যেই এই মিথ্যা উত্তেজনার অভিনয় চালিয়ে যেতে হয়।
একটি জরিপে অংশ নেওয়া ৪৮৬ জন নারীদের মধ্যে থেকে ৩১০ জন জানিয়েছেন, পার্টনারের সাথে সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স চলাকালীন তাদেরকে সবসময় মিথ্যা মিথ্যা উত্তেজিত হওয়ার ভান করতে হয়। বাকি ১২৪ জন নারীর উত্তর ছিল, সবসময় না হলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তারা উত্তেজিত অনুভবই করেন না, তবুও উত্তেজিত হওয়ার অভিনয় করেন। অবশিষ্ট ৫২ জন জানিয়েছেন, সবসময় না, তবে মাঝেমধ্যেই এই মিথ্যা উত্তেজনার অভিনয় চালিয়ে যেতে হয়।
নাউরা নিজেও এই মিথ্যা নাটকের ব্যাপারে তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন; বরং উক্ত জরিপের আগে নাউরা ভাবতেন, কেবল তিনি একাই হয়তো এই ধরনের নাটক করতেন।
এই জরিপের পর তিনি বুঝতে পারেন যে, এই ব্যাপারে আসলে সকল ধরনের খুঁটিনাটি আলোচনা করাটা খুবই জরুরি। তাই সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স চলাকালীন সময়ে একজন নারীর সাথে ঠিক কোন কৌশলগুলো অবলম্বন করলে সে পুরোপুরিভাবে তৃপ্তি পাবে, সেই ব্যাপারে একটি তথ্যমূলক বইও লেখেন। বইয়ে দেওয়া তথ্যগুলোর ওপর ভিত্তি করে তিনি এটাও আশ্বস্ত করেছেন যে, একজন পার্টনার সুন্দরভাবে এই ব্যাপারগুলো মেনে চলতে পারলে কোনো নারীকে কখনো মিথ্যা অভিনয় করে চলতে হবে না।
তিনিই প্রথম সেই ব্যক্তি বা লেখক যিনি এই বিষয়টি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও খুঁটিনাটি সকল তথ্যের সম্মিলনে একটি বই লিখেছেন; সেখানে খুব সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন যে, কেন সকল নারী এই আনন্দের মুহূর্তগুলোতে স্যাটিসফাইড হতে পারছে না, কেনই-বা তাদেরকে মিথ্যা অভিনয় করতে হচ্ছে আর এর সমাধানই বা কী! একজন পুরুষ কোন কোন ব্যাপারগুলো খেয়াল রাখলে তার পার্টনারের চাহিদা সম্পূর্ণভাবে মেটাতে পারবে এবং নিশ্চিত করতে পারবে যে, নারী তার ভাগের তৃপ্তিটা পেয়েছে; সেই ব্যাপারেও নাউরা বিশেষ আলোচনা করেছেন।